রমজানের শেষের ১০দিনের আমল ও ফজিলত
রমজানের শেষের ১০দিনের আমল ও ফজিলত
৫ ই মার্চ ২০২৪ মঙ্গলবার
৪. সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করা। ইফতারেও রয়েছে গুনাহ মাফ ও অকল্পনীয় কল্যাণ।
৫. অন্যদের ইফতার করানো।
৬. ইফতারের সময় তাওবা-ইসতেগফার ও ক্ষমা প্রার্থনা করা।
১১. শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া। নামাজের সেজদায় আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা।
১২. সেহরির আগে বিতর নামাজ পড়া। আল্লাহর কাছে হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে শেখানো দোয়াটি বেশি বেশি পড়া-
اللَّهُمَّ إِنَّكَ عُفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي
উচ্চারণ : 'আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি।’
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)
এই নাজাতের মাসে রয়েছে এমন একটি দিন যে দিনে আমাদের কোরআন নাজিল হয়েছে, এবং আমাদের বিশ্ব নবি হযরত মুহাম্মদ (স.) মেরাজে গমন করেছেন। এই মেরাজ হয়েছিল ২৫ বা ২৭ বা ২৯ এগুলোর মধ্যে অনেক ব্যবধান রয়েছে। তবে আমাদের ওলামাএকরামগন ২৭ এ
রমজানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। কিন্তু আমাদের উচিৎ এই বেজর দিনগুলোতে একই তালে ইবাদত করা। শুধু যে আমরা ২৭ এ রমজানের রাতে বেশি বেশি ইবাদত করব তা নয়।
পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এই মাসকে আামাদের জন্য বরকতময় মাস হিসেবে উপহার দিয়েছেন। এবং মহান আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব রোজাদারকে রমজানের শেষ দশকের ইবাদত-বন্দেগিতে নিয়োজিত থাকার তাওফিক দান করুন। গুনাহমুক্ত জীবন পাওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url