আপনার ছোট সোনা কি জ্বরে ভুগছ? কখন ডাক্তার ডাকতে হতে পারে জেনে নিন .
আপনার ছোট্ট সোনা কি জ্বরে ভুগছে? কখন ডাক্তার ডাকতে হতে পারে জেনে নিন
তিন থেকে ছয় মাসের বাচ্চারা প্রায়ই জ্বরে ভুগে থাকে। বাচ্চাদের এই সময়টা বাবা-মায়ের জন্য খুবই কঠিন। আর সন্তানের কোনও সমস্যা হলে বাবা-মা অস্থির হয়ে ওঠেন। তবে, শিশুর জ্বর হওয়ার অর্থ এই নয় যে টেনশন করতে হবে, তাই ফোবিয়ার দ্বারা আক্রান্ত না হয়ে, কখন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ নিতে হবে জেনে নিন।
আর সমস্যা মানেই কান্না, চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করে। সন্তানের কষ্টে দেখে অভিভাবকরাও টেনশনে পড়ে যান। বুঝতে পারেন না কী ভাবে সন্তানের সমস্যা দূর করবেন। শিশুর জ্বর হলে দুশ্চিন্তা বাড়ে এবং মন শুধু বিভ্রান্ত হতে থাকে। তবে শিশুর জ্বর হওয়ার কারণ কী? শিশুর জ্বর হলে বাবা-মায়ের মনে যে ভয়ের হয় তাকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলা হয় 'জ্বর ফোবিয়া'। আপনার শিশু যদি এখনও ছোট হয়, তাহলে এই জ্বর ফোবিয়া থেকে বাঁচতে আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানা উচিত।
জ্বর কখন তীব্র হয়?
কতটা জ্বর হলে ভয় পাবেন?
অনেক অভিভাবক মনে করেন তাপমাত্রা যত বেশি হবে জ্বর তত বেশি হবে, কিন্তু তা নয়। শিশুর 103 ডিগ্রী তাপমাত্রা বড় কথা নয় এবং এতে শিশুও আরামে খেলতে পারে। যখন শিশুর তাপমাত্রা 101 ডিগ্রি হয়, তখন শিশু বিরক্ত এবং ক্লান্ত হতে পারে। তবে এর অর্থ এই নয় যে শিশুটি যদি জ্বরে আরামদায়ক হয় তবে আপনাকে তাকে ওষুধ দেওয়ার দরকার নেই।
জ্বরের লক্ষণগুলি জেনে নিন
ভাইরাল হলে কী করবেন?
যখন ভাইরাস অন্ত্রের অসুস্থতার কারণ হয়ে দাঁড়ায় যেমন ফ্লু বা সর্দি, তখন তাকে ভাইরাল জ্বর বলা হয়। ভাইরাল জ্বর তিন দিনে শেষ হয়। অ্যান্টিবায়োটিকের এই ভাইরাসগুলির উপর কোন প্রভাব নেই। যদি আপনার শিশুর তিন দিনের বেশি জ্বর থাকে, তাহলে আপনাকে ডাক্তার দেখাতে হবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url