প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
আজ আমরা জানবো প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে। আমাদের অনেকেই কমেন্ট এর মাধ্যমে প্রশ্ন করে থাকেন প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে। পুরুষদের ক্ষেত্রে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সবচেয়ে কার্যকর হলো ভ্যাসেকটমি। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃপ্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
জন্মনিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি কোনটি -প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
আজ আমরা জানবো প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে।ভ্যাসেকটমি হল পুরুষদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সাফল্যের হার প্রায় 99.85 পার্সেন্ট জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ক্ষেত্রে নারীরা ব্যবহার করবে টিউবেকটমি যার সাফল্যের হার 99.5 শতাংশ। ইনজেকশনসহ হরমোন খরিত গর্ভধারণ অনুসারে মৌখিক ঔষধ পেঁয়াজ জনি আংটি ইত্যাদি পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। এছাড়া স্বল্প কার্যকর পদ্ধতির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখিত হলো কনডম জন্ম নিরোধক বড়ি গর্ভনিরোধক স্পন্স এবং প্রয়োজন সচেতনতা পদ্ধতি।
বিভিন্ন ভাবে প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে।এছাড়া অন্যতম কার্যকর পদ্ধতি একটি হলো শুক্রাণু নষ্ট করা এবং এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হয় এইভাবে যে পুরুষের বীর্যপাতের পূর্বে তা বাইরে অপসারণ করা। এছাড়া নির্জন একটি অত্যন্ত কার্যকর পদ্ধতি বলে মনে করা হয় এবং এই পদ্ধতি পরিবর্তন সাধন হয় তবে অন্যান্য পদ্ধতি পরিবর্তনযোগ্য।
জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি - বাচ্চা না নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তথ্যমতে বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে যেগুলো প্রচলিত রয়েছে তা হলো খাবার বড়ি কপাটি জন্মনিয়ন্ত্রণ ইনজেকশন লাইগেশন চামড়ার নিচে বসিয়ে দেওয়া ক্যাপসুল ইত্যাদি।বর্তমান সময়ে খাবার ক্যাপসুল ব্যবহার করে 100% এর মধ্যে 25% মানুষ। এছাড়া ইনজেকশন ব্যবহার করে থাকে প্রায় 11 শতাংশ মানুষ।
এছাড়া পুরুষরা যে সকল পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে তার মধ্যে 100 ভাগ পুরুষের মধ্যে ষাট ভাগ পুরুষ কনডম ব্যবহার পদ্ধতি তে আগ্রহী। এছাড়া পুরুষদের ভ্যাকসিনের করার হার হল মোট 1%। এই হাত থেকে বোঝা যায় পুরুষরা পরিবার পরিকল্পনাএ কতটা অংশগ্রহণ করে। এছাড়া আমরা সকলেই জানি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে কার্যকর পদ্ধতি একটি হল পুরুষদের ভ্যাসেকটমি যার সাফল্যের হার 99. 85% এসার নারীদের বন্ধাকরন সাফল্যের হার প্রায় 99.5 শতাংশ যা টিউবাল দ্বারা করা হয়।
আজ আমরা জানবো প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।বিভিন্নভাবে গর্ভনিরোধক পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যেমন মৌখিক ঔষধ প্যাচ জনি আংটি এবং ইঞ্জেকশন হরমোন গঠিত বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ব্যবহার করে। স্বল্প কার্যকর পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে কনডম জন্মনিরোধক বড়ি গর্ভধারণ সচেতনতা বৃদ্ধি ইত্যাদি।
বিয়ের পর জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
এছাড়া নতুন দম্পতিদের জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণের বেশ কয়েকটি কার্যকর পদ্ধতি রয়েছে যা আমরা নিচে আলোচনা করব চলুন জেনে নেওয়া যাক নতুন দম্পতির জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ এর পদ্ধতি গুলো।এছাড়া পুরুষেরা নিজে বেরিয়ার মেথড কিংবা কনডম ব্যবহার করতে পারে এটি একটি প্রচলিত পদ্ধতি বাংলাদেশে প্রায় 37 থেকে 38 শতাংশ পুরুষেরা ব্যবহার করে থাকে। এই পদ্ধতির অনেক সুবিধা রয়েছে। বিয়ের পর প্রথম প্রথম অনেকে আছেন যারা পরিকল্পিতভাবে যৌন মিলন এর সুযোগ পান না।
এ সময় সবচেয়ে বেশি পুরুষ এবং মহিলার মধ্যে আবেগ কাজ করে। তাই এ সময় সবচেয়ে বেশি টেম্পারিং পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।দ্বিতীয় নম্বর জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো খাবার পিল বা খাবার বড়ি যদিও এটি ব্যবহারে অনেক সময় মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তার মধ্যে একটি হলো পিরিয়ড এর সময় পরিবর্তন বমি বমি ভাব শরীরের বিভিন্ন সমস্যা। এছাড়া যারা পিল বা জন্মনিয়ন্ত্রক ঔষধ খেয়ে থাকেন তাদের জন্য ওরাল পিল নিয়মিত খাওয়া উচিত এটি নিয়মিত খেলে হালকা শরীরে সমস্যা হলেও অনেক এর বেনিফিট রয়েছে।
চলুন জেনে আসি প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।পিল খাওয়ার নিয়ম হলো মাসিক ঋতুস্রাব এর প্রথম কিংবা পঞ্চম দিন থেকে এই ঔষধ সেবন করতে হয়। এছাড়া যদি নিয়ম করে প্রতিদিন রাত্রে বেলা খাবার পরে এ ওষুধটি সেবন করা যায় তাহলে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কম থাকে এবং যদিও ভুলে যাওয়া হয় তাহলে পরের দিন সকালবেলা এই ঔষধ খেলে শরীরের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না।তবে এই প্রথম প্রথম খাওয়া শুরু করলে শারীরিক বিভিন্ন ধরনের অসুবিধা সৃষ্টি হয়। যেমন মাথা ঘোরা বমি বমি ভাব শরীর ম্যাজ ম্যাজ করা সহ আরো বিভিন্ন সমস্যা।
এইসব অসুবিধায় পড়লে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই কারণ এটি শরীরের সাথে এডজাস্ট হয়ে গেলে আপনা আপনি সেরে যাবে।তবে এ সমস্যা অতিরিক্ত হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।এখন যে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির কথা বলব সেটি হল আধুনিক এবং বৈজ্ঞানিক সম্মত একটি জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি যার নাম হলো আই ইউ সি ডি ডিভাইস। ক্ষেত্র আছে যেখানে খাবার বড়ি বা পিল গ্রহণযোগ্য নয়। যে সকল ব্যক্তি ডায়াবেটিকস অ্যাজমা বা হাঁপানি উচ্চরক্তচাপ ইত্যাদির তে আক্রান্ত রয়েছে তাদের জন্য সিটি কিংবা কপার টি সবচেয়ে ভালো কাজ করবে।
কপার টি যেকোনো পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র অথবা মহিলা স্বাস্থ্যকর্মীর মাধ্যমে নেওয়া যেতে পারে আবার ইচ্ছা করলে খুলে ফেলা যায় এটির কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এটি একটি সহজ এবং নির্ভরযোগ্য কার্যকর পদ্ধতি যার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
দীর্ঘমেয়াদী জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী খাবার বুড়ির মত না হলেও অনেক নারী ইঞ্জেকশন গ্রহণ করে থাকেন। এই ইনজেকশন গ্রহণ করার নিয়ম হলো প্রতি এক মাস পর পর একটি করে নিতে হয়।ডক্টর আমিনুল হক এর মতে পুরুষদের বিশ্বব্যাপী তেমন একটা প্রতিরোধক নেই। পুরুষদের জন্য কিছু দুর্বল পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো কনডম ব্যবহার করা দ্বিতীয়টি হলো অস্থায়ী পদ্ধতিতে যাওয়া।
সামাজিক ইনানা করন পদ্ধতি ব্যবহার হয়ে থাকে বাংলাদেশ কিন্তু তারপরেও অনেকে স্থায়ী পদ্ধতিতে যেতে চান না কারন এটি অনেক বেশি সাপেক্ষ এবং অনেকে দুশ্চিন্তায় ভোগেন এই বিষয়ে। অনেক সময় স্ত্রীরাও চান না যে তারা স্থায়ীভাবে জন্মনিরোধক পদ্ধতি গ্রহণ করুক অনেকেই মনে করেন এটি ক্ষতি হতে পারে শরীরের।এছাড়া বর্তমান সময় শিক্ষিত দম্পতিরা নিজেরাই ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে এর স্থায়ীভাবে কিছু একটা সমাধান বের করেছে।
তবে অধিকাংশ নব দম্পতি জন্মনিরোধক হিসাবে প্রথমত কনডম এবং দ্বিতীয়তো বিভিন্ন ধরনের জন্ম নিরোধক ঔষধ খেয়ে থাকে। যদিও এই জন্মনিরোধক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া স্বল্পমাত্রায় হল রয়েছে।
শেষ কথা
আপনারা যদি প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে।এছাড়া আপনার যদি প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।২১০৩০
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url