হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা - হাতের নখ দেখে রোগ নির্ণয়

আজ আমরা জানবো হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা এবং হাতের নখ দেখে রোগ নির্ণয় সম্পর্কে। আমাদের কমেন্ট মাধ্যমে অনেকেই প্রশ্ন করেন হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা এবং হাতের নখ দেখে রোগ নির্ণয় সম্পর্কে। ফাঙ্গাস হাতের নখে বা পায়ের নখে আক্রমণ করলে সাদা দাগ হয়ে যেতে পারে নখে। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা এবং হাতের নখ দেখে রোগ নির্ণয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা - হাতের নখ দেখে রোগ নির্ণয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা - হাতের নখ দেখে রোগ নির্ণয় সম্পর্কে।

আজ আমরা জানবো হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা সম্পর্কে। কিছু নিয়ম মানলে হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা খুব সহজে করে ফেলা যায়।অনেকেই আছেন যারা নখের ভেঙে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন নখ ভালো রাখার ক্ষেত্রে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা উচিত পাশাপাশি নখের যত্ন নেওয়া অতি গুরুত্বপূর্ণ। নখ ভেঙে যাওয়ার সমস্যা কমানোর জন্য বেশি পানি নাড়াচাড়া করবেন না পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন সঠিক সাইজের নেটে রাখতে হবে এবং কিউটিকল সুস্থ রাখার জন্য বিভিন্ন উপকারিতা কি ব্যবহার করতে হবে। হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা থেকে বাঁচার সহজ পদ্ধতি হলো হাতের নখের যত্ন নেওয়া।এছাড়া বেশি সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে ভালো হতে পারে।

নখ ভাঙ্গার সমস্যা বুড়ো আঙ্গুলে বেশি হয়। এছাড়া নকশা ভাবিক ভাবে কাটা উচিত ভাঁজযুক্ত রোগীরা এ সমস্যায় বেশি ভোগেন এছাড়া যারা জুতো পড়েন তাদের জন্য পরামর্শ হলো একদম ফিটিং জুতো না পড়ে ঢিলেঢালা জুতো ব্যবহার করার কারণ অনেক সময় জুতোর চাপেও এ সমস্যা হতে পারে এবং এটি একটি সমস্যায় পরিণত যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

অনেক আগে থেকে হাতের নখ দেখে হাতের নখের রোগ ও চিকিৎসা দিয়ে আসছে অনেকেই।ছত্রাকের আক্রমন থেকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে ছত্রাক নোকিয়া আক্রমণ করলে দ্রবণের রং হলদে হতে শুরু করে এছাড়া ছত্রাকের আক্রমণ হলে নো ক্রমশ শক্ত ও মোটা হয়ে যায় এছাড়া বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।হতাশ না হওয়ার কারণ হল নখে প্রাণহীন লাগে তবে নেতা শরীরের রক্ত স্বল্পতার কারণে এটি হয়ে থাকে। লিভারের সমস্যা বা ডায়াবেটিকের সমস্যা শরিলে বৃদ্ধি পেলে ফ্যাকাশে দেখায় না এই অবস্থাতে আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

এছাড়া পরিমিত যদি দেখে থাকে তাহলে মুখে গোলাপি আভা দেখা যায় শরীর সুস্থ হয়েছে।এছাড়া শরীরের ভিটামিনের অভাব অথবা ক্যান্সারসহ নানা ধরনের রোগ আক্রমণ করলে এ কালচে হতে পারে নখ। তবে অনেক সময় আঘাত লেগে রক্ত জমাট বেঁধেও এ সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। আমাদের শরীরের একটি সেনসিটিভ স্থান হল না তাই সব সময় পা এবং হাতের নখের যত্ন নেওয়া উচিত।

বর্ষাকালে অনেকেই পায় ফাঙ্গাসের সমস্যায় ভুগে থাকেন। ধুলোবালি এবং ব্যাকটেরিয়া নখের কোনায় ঢুকে তৈরি করে বিভিন্ন ধরনের নখের রোগ। জান তৈরি করে এবং এটি ফুলে ওঠে এবং প্রচুর পরিমাণ যন্ত্রণাদায়ক হয়ে ওঠে। এছাড়া নখের রং দেখাতে শুরু করে। তবে তিনটি সহজ ঘরোয়া উপায়ে এটি দূর করা সম্ভব।টিপস নাম্বার ওয়ান হলো হলুদ এর কয়েক টুকরো নিতে হবে দেখতে হবে এটি কাঁচা হলুদ কি না এরপরে অলিভ অয়েল নিতে হবে কয়েক ফোঁটা তারপরে 1 টেবিল চামচ হলুদ এরটেলের সঙ্গে 3 টেবিল চামচ মিশিয়ে তিনবার আক্রান্ত জায়গাতে লাগাতে পারেন এভাবে এটি ভালো হতে পারে।

এছাড়া হলুদের খুব ভালো রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা ফাঙ্গাস ভাইরাসের আক্রমণ থেকে ত্বককে রক্ষা করে থাকে।বেকিং সোডা হালকা গরম জলে মিশিয়ে নিন এরপর আক্রান্ত লাগাতে হবে এভাবে দিনে দুই থেকে তিনবার আক্রান্ত স্থানে লাগালে আশা করা যায় খুব ভালো ফল পাওয়া যাবে।সর্দি মাথা ব্যাথা ব্যবহৃত তাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায় দুইদিন বারবার আক্রান্ত স্থানে লাগান এরপর সেখানে ব্যান্ডেজ করে দিতে হবে তাহলে দেখা যাবে যে কয়েকদিন পর নক টি ভালো হয়ে গেছে।

যদি ভুলভাবে নখ বৃদ্ধি পায় তাহলে অনেক সময় দেখা যায় এটি মাংসের মধ্যে ঢুকে যায় এবং মাংসে প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয়। এই সমস্যাকে নখের কুনি সমস্যা বলা হয় এটি হাতের চিপায় বেশি হয়ে থাকে বরংচ বুড়ো আঙ্গুলে এটি বেশি হয়ে থাকে। কারণ হাতের চেয়ে পায়ের ধুলো বালি নোংরা বেশি লাগে এবং অন্যকে ইনফেকশন হতে পারে তাই এটি হাতে চেয়ে বেশি হয়। কখনো কখনো দেখা যায় এই সমস্যা থেকে পুঁজ বা ইনফেকশন হয়ে গেছে।

এই সমস্যার প্রথম সমাধান হলো নখের যে অংশে ব্যথা করছে এবং অতিরিক্ত বেড়ে গেছে নখের যে অংশটি অংশকে কেটে ফেলা। তাহলে ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে কমে যাবে এবং আর ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না নতুন করে। যদি এখানে ইনফেকশন অলরেডি হয়ে যায় তাহলে টপিকল এনটিবেটিক ব্যবহার করতে হবে এবং এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করতে হবে পাশাপাশি হলুদ জল নিয়ম করে দিতে হবে এতে ব্যাকটেরিয়া এবং ভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তাই ইনফেকশন হয়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে জরুরি।